HomeEducation Newsআসন ফাঁকা পড়ে থাকায় নতুন করে এডমিশন পোর্টাল খোলা হলো রাজ্যর কলেজগুলিতে।

আসন ফাঁকা পড়ে থাকায় নতুন করে এডমিশন পোর্টাল খোলা হলো রাজ্যর কলেজগুলিতে।

বর্তমানে জুলাই মাস চলছে। সামনের মাস অর্থাৎ আগস্ট মাসের ১ তারিখ থেকেই স্নাতক স্তরের প্রথম সেমিস্টারের ক্লাস শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। তবে এখনো বেশ কয়েকটি কলেজে শূন্যপদ রয়েছে। সম্পূর্ণ আসন সংখ্যা ভর্তি না হওয়ার জন্য পুনরায় এডমিশন পোর্টাল(College Admission Portal 2023) চালু করা হয়েছে সেই সমস্ত কলেজ গুলিতে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Calcutta University) অন্তর্গত একাধিক কলেজে পুনরায় এডমিশন পোর্টাল চালু করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। দেখে নিন কোন কোন কলেজে নতুন করে এডমিশন পোর্টাল চালু করা হয়েছে।

মহারাজা মনীন্দ্রচন্দ্র কলেজ, আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু কলেজ, সুরেন্দ্রনাথ কলেজ, বাসন্তী দেবী কলেজ, নিউ আলিপুর কলেজে দ্বিতীয় দফায় এডমিশন পোর্টাল চালু করা হয়েছে। এই কলেজগুলিতে এখনো বরাদ্দ আসন সংখ্যা সম্পূর্ণ ভর্তি না হওয়ার জন্য এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

রাজ্যের সরকারি ও সরকার পোষিত কলেজগুলির এডমিশন পোর্টাল(WB College Admission Portal) চালু ছিল চলতি মাসের ১৫ জুলাই তারিখ পর্যন্ত। নির্দেশ ছিল আগামী ৩১ জুলাই এর মধ্যে কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে হবে। তবে এখনো পর্যন্ত সম্পূর্ণ আসন সংখ্যা ভর্তি না হওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত বদল করতে বাধ্য হয়েছে বেশ কয়েকটি কলেজ। এমনকি দেখা গেছে যে, কিছু কিছু কলেজে কয়েকটি বিষয়ে হাতেগোনা ৩-৪ জন পড়ুয়া ভর্তি হয়েছে।

See also  শুরু হবে ২০২৬ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন, বড় ঘোষণা পর্ষদের! জেনে নিন বিস্তারিত।

মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র কলেজের এডমিশন পোর্টাল চালু রাখা হবে আগামী ২৯ জুলাই পর্যন্ত। ৩১ জুলাই পর্যন্ত চালু থাকবে আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু কলেজের এডমিশন পোর্টাল। বাসন্তী দেবী কলেজের এডমিশন পোর্টাল ও চালু রাখা হয়েছিল দ্বিতীয় দফায়।

বেশ কয়েকটি কলেজে(WB College) বরাদ্দ আসন সংখ্যার অর্ধেকও ভর্তি হয়নি এখনো পর্যন্ত। আবার কিছু কিছু কলেজে নির্দিষ্ট কোন বিষয়ে ভর্তি হয়েছেন মাত্র হাতে গোনা দুজন বা তিনজন। এমন অবস্থায় স্বাভাবিকভাবে অস্বস্তিতে রয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।

জানা গিয়েছে যে চলতি বছরে বিজ্ঞান শাখার অংক, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান এবং সংস্কৃত বিষয়ে খুব কম আবেদন জমা পড়েছে। রাজ্যে লাগামছাড়া দুর্নীতির কারণে কি ছাত্রছাত্রীদের এই শাখা গুলিতে পড়ার প্রতি অনীহা তৈরি হচ্ছে, তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

RELATED ARTICLES

Most Popular