HomeE365Bana Sahayak Recruitment: বনসহায়কের ১৫০ শূন্যপদে আবেদন বি.এ-এম.এ পাশ ২৭ হাজার প্রার্থীর।...

Bana Sahayak Recruitment: বনসহায়কের ১৫০ শূন্যপদে আবেদন বি.এ-এম.এ পাশ ২৭ হাজার প্রার্থীর। কাজ ঘাস কাটা,সাপ ধরা,হাতি তাড়ানো।

কিছুদিন আগে শেষ হলো পশ্চিমবঙ্গের বন সহায়ক পদে(Bana Sahayak Recruitment 2023) আবেদন। রাজ্যের কয়েক লক্ষ পরীক্ষার্থী আবেদন করেছেন বন সহায়ক পদের জন্য। জানা গিয়েছে যে, জলপাইগুড়ির বন বিভাগে(Jalpaiguri District Forest Department) এখনো পর্যন্ত প্রায় 27000 আবেদন পত্র জমা পড়েছে।

বন সহায়ক পদে আবেদনের ন্যূনতম যোগ্যতা হল অষ্টম শ্রেণী পাশ। তবে দেখা গিয়েছে যে বন সহায়ক পদে আবেদন করেছেন বহু বিএ পাস, এমএ পাস করা ছাত্রছাত্রীরা। জলপাইগুড়িতে বন সহায়ক পদে মোট শূন্যপদ ছিল ১৫০ টি, সেখানে আবেদন জমা পড়েছে প্রায় ২৭ হাজারটি।

মঙ্গলবার সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে রাজ্যের বিজেপির মুখপাত্র সুকান্ত মজুমদার(Sukanta Majumder) বলেছেন, “পিএইচডি(PHD) করা লোকেরা আবেদন করেছে। ঘাস কাটতে হবে, সাপ ধরতে হবে সেই কাজের জন্য পিএইচডি করা লোকেরা আবেদন করছে।”

বন সহায়ক পদে যে ২০০০ পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে, এই পদগুলিতে কাজ সরকারি চাকরির অন্তর্গত হলেও কাজটি অস্থায়ী। তিন বছরের চুক্তির ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগ করা হবে। তবে সেই চুক্তিভিত্তিক পদের জন্যও আবেদন করেছেন হাজার হাজার স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ছেলেমেয়েরা। অনেকে ফার্স্ট ক্লাস পাস করেছেন আবার কেউবা এসএসসি পাস করেও এই চাকরির জন্য আবেদন করেছেন। রাজ্যে উপযুক্ত চাকরির অভাব এবং বেকার সমস্যার(Unemployment) জন্যই এমন পরিস্থিতি বলে মনে করছেন সকলের।

জলপাইগুড়ি জেলার একটা বড় অংশই জঙ্গলে ঘেরা। এই জন্য এখানেই সবথেকে বেশি বন সহায়ক পদে লোক নেওয়া হবে। এখনও পর্যন্ত অন্তত ২৭ হাজারেরও বেশি আবেদনপত্র জমা পড়েছে, আগের নিয়োগ অনুযায়ী জলপাইগুড়ি জেলায়(Jalpaiguri District) ২৪ জন কর্মরত রয়েছেন। এরা মূলত জঙ্গলে নজরদারি ,টহলদারি সহ সব ধরনের কাজ করেন। ফিল্ডেই এদের মূলত কাজ করতে হবে।’’

রাজ্যের বহু চাকরিপ্রার্থীরা বন সহায়ক পদের(Bana Sahayak) জন্য আবেদন করেছেন শুধুমাত্র জলপাইগুড়ি বিভাগই নয় রাজ্যের আরো অনেক বিভাগেই আবেদন করেছেন চাকরি প্রার্থীরা। যোগ্যতা অষ্টম শ্রেণী পাশ(8thPass Job) থাকলেও অনেক পিএইচডি উত্তীর্ণ প্রার্থীরাও আবেদন করেছেন অস্থায়ী বন সহায়ক পদে কাজের জন্য। এসব অ্যাপ্লিকেশন(Bana Sahayak Application) দেখে চক্ষু চড়কগাছ বন বিভাগ দপ্তরের বহু কর্মীর।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

RELATED ARTICLES

Most Popular