অনেক মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানরা বর্তমানে বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তবে চাকরির বাজার সংকুচিত হয়ে আসায় অনেকেরই শেষ আশা ব্যবসা। অনেকে আছেন যাদের মূলধন থাকলেও ব্যবসা করার মতো আইডিয়া (Business Idea)থাকে না আবার অনেকের আইডিয়া থাকলেও ব্যবসা করার মতো মূলধন থাকেনা। এজন্য আপনারা এমন ব্যবসা শুরু করতে পারেন যেটি শুরু করতে আপনাদের তেমন কোন বিনিয়োগ দরকার পড়বে না, তবে লাভের অংক হবে অনেক বেশি।
আজকের এই প্রতিবেদনের মধ্যবিত্ত (MiddleCast Family)দের জন্য ছটি ব্যবসার আইডিয়া (Business Idea)সম্পর্কে জানানো হবে। আপনারা এই আইডিয়াগুলি ফলো করে নিজেদের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। প্রতি মাস গেলে আপনারা কয়েক হাজার টাকা পর্যন্ত উপার্জন করতে পারবেন এবং অবশ্যই স্বাবলম্বী জীবন যাপন করতে পারবেন। (Business For Middle Class Family)
১) মোমবাতি তৈরির ব্যবসা:
বাড়িতে বসে অল্প মুলস্থান দিয়ে শুরু করার মত অন্যতম একটি ব্যবসা হল মোমবাতি তৈরির ব্যবসা। নিজের বাড়িতে অল্প জায়গার মধ্যেই মোমবাতি তৈরির ব্যবসা আপনি শুরু করতে পারবেন। অতিরিক্ত কোন শ্রমিকের প্রয়োজন নেই শুরুর দিকে। তবে ভবিষ্যতে যদি আপনার ব্যবসা অনেক বড় হয়ে যায় তখন আপনাকে কর্মী রাখতেই হবে।
মোমবাতি তৈরি করতে গেলে ডাইস, কড়াই, ছুরি , চামচ, মগ, বালতি, স্টোভ ইত্যাদি উপকরণ দরকার হয়। যেগুলি আপনারা হাতের কাছেই পেয়ে যাবেন।
কাঁচামাল (Raw Materials) হিসেবে দরকার হয় সাদা মোম, ইস্টারিক এসিড, সয়াবিন তেল, রং ,সুতো, আঠা, লেভেল ইত্যাদি। এই সমস্ত উপকরণ আপনারা বড় কোন হোলসেল মার্কেট বা কলকাতার বড় বাজার থেকে জোগাড় করে নিতে পারবেন। অনলাইনে বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট এর মাধ্যমেও আপনারা এই জিনিসগুলো কিনে নিতে পারবেন।
মোমবাতির ছাচে মোম ফেলে আপনারা নিজে হাতেই মোমবাতি তৈরি করতে পারবেন। তবে বর্তমানে মোমবাতি তৈরির জন্য বিভিন্ন রকম মেশিন(Mechine) পাওয়া যায় বাজারে। এই মেশিন(Automatic Mechine)গুলি এক একবারে ৪০০ থেকে ৫০০টি বা তারও বেশি মোমবাতি তৈরি করতে পারে। মোমবাতির ভালো একটি মেশিন কিনতে আপনার ৭০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। বড় কোন হোলসেল মার্কেটে বা মেশিনারি দোকানে অর্ডার দিয়ে আপনারা এই মেশিন (Automatic Mechine) কিনে নিতে পারবেন।
মোমবাতি যেহেতু প্রতিটি অনুষ্ঠানেই দরকার হয়, এছাড়া এলাকার মন্দির, গির্জা, বাড়ির পুজো বহু ক্ষেত্রে দরকার হয় মোমবাতির। এজন্য মোমবাতি তৈরির ব্যবসা শুরু করলে আপনাকে আর ঘুরে তাকাতে হবে না।
কিভাবে মোমবাতি তৈরি করবেন সেই বিষয়টি আপনারা ইউটিউবে বিস্তারিত পেয়ে যাবেন।সেখান থেকে শিখে আপনারা মোমবাতি তৈরি করা শুরু করে দিতে পারেন। যদি মনে হয় আপনার বেশি যোগান দিতে হচ্ছে, তাহলে কর্মী রেখে দেওয়াই ভালো। এক্ষেত্রে উৎপাদনের পরিমাণও বাড়বে এবং আপনার আয়ের পরিমাণও বাড়বে বহুগুন।
২) কাগজের কাপ/প্লেট তৈরির ব্যবসা:
মধ্যবিত্তদের জন্য বাড়িতে বসে আরেকটি ব্যবসার আইডিয়া হল কাগজের প্লেট বা কাগজের কাপ তৈরির ব্যবসা।
প্রত্যেকটি উৎসব অনুষ্ঠানে খাবার পরিবেশন করার জন্য দরকার হয় কাগজের প্লেট, গ্লাস এবং কাগজের কাপ। বর্তমানে প্লাস্টিক এবং থার্মোকলের থালা, গ্লাস ইত্যাদি বাজারে ব্যান করে দেওয়া হয়েছে। এই জন্য সকলে কাগজের প্লেট বা কাগজের কাপের উপরে নির্ভর করে থাকেন।
এলাকার চায়ের দোকান থেকে শুরু করে বড় বড় অনুষ্ঠান, পূজো, পার্বণ ইত্যাদি বহু জায়গায় দরকার হয় কাগজের থালা এবং গ্লাস। এজন্য কাগজের থালা এবং গ্লাসের ব্যবসা শুরু করতে পারলে আপনার উৎপাদিত সমস্ত থালা গ্লাস ই যে বাজারে বিক্রি হয়ে যাবে , সেই বিষয়ে বলার আর অপেক্ষা থাকে না।
কাগজের থালা প্লেট বা গ্লাস তৈরি করার জন্য আপনাকে অবশ্যই একটি অটোমেটিক মেশিন এর সাহায্য নিতে হবে। এই মেশিন আপনারা বড় কোন ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি থেকে কিনে নিতে পারবেন।
কাগজের প্লেট বা গ্লাস তৈরির অটোমেটিক মেশিনগুলি একটি নির্দিষ্ট সিস্টেমে কাজ করে। এখানে একটি প্রকোষ্ঠে আপনাকে কাঁচামাল(Raw Materials) দিয়ে ভর্তি করতে হবে তারপর মেশিনটি নিজে থেকেই প্রত্যেক মিনিটে কয়েকশটি থালা, গ্লাস বা প্লেট তৈরি করতে থাকবে।
৩) বাতাসা তৈরির ব্যবসা:
মধ্যবিত্তদের জন্য বাড়িতে বসে উপার্জন করার আরেকটি ব্যবসার আইডিয়া (Business Idea)হল বাতাসা তৈরির ব্যবসা। এই ব্যবসা করে আপনারা প্রত্যেকদিন ৩ হাজার টাকারও বেশি উপার্জন (Earning) করতে পারবেন।
বাতাসা তৈরি (Batasa Making Business Idea)করার জন্য আপনাদের চিনি,ব্রেকিং সোডা, গুড়,ফুড কালার,জল,চিনি গরম করার পাত্র – এই কটি জিনিসের প্রয়োজন পড়বে। এই সমস্ত জিনিস আপনারা লোকাল মার্কেটেই কিনতে পেয়ে যাবেন।
বাতাসা তৈরি করতে গেলেও মেশিনের প্রয়োজন পড়ে ।আপনারা বড় কোন ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির থেকে মেশিন কিনে নিতে পারেন। মেশিন গুলির দাম পড়তে পারে পঞ্চাশ হাজার থেকে দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত ।বিভিন্ন রকম কোম্পানির মেশিনের দাম বিভিন্ন রকম হয় ,এজন্য আপনাকে আপনার বাজেট অনুযায়ী এগোতে হবে।
বড়ো অটোমেটিক মেশিনগুলি ঘন্টায় ৬০ কিলো বাতাসা তৈরি (Batasa Making Business Idea)করতে পারে। ছোট মেশিন গুলি ঘন্টায় ২৫ কিলো থেকে ৩০ কিলো পর্যন্ত বাতাসা তৈরি করতে পারে।
বাতাস তৈরি করতে গেলে খুব বেশি জায়গা দরকার পড়ে না। আপনারা ১০০ থেকে ১২০ বর্গফুট ঘরের মধ্যে বাতাসা তৈরি (Batasa Making Business Idea)শুরু করে দিতে পারেন। তবে ভবিষ্যতে যদি আপনার ব্যবসার প্রসার হয় তাহলে আপনাকে বড় জায়গা নিতেই হবে।
1 কেজি চিনি, 300 গ্রাম জল, 10 গ্রাম বেকিং সোডা, পরিমাণ মতো ফুড কালার ভালো করে মিশিয়ে গরম করতে হবে।গরম হয়ে গেলে মিশ্রিত তরলটি একটি পাত্রে ঢেলে নিতে হবে। অটোমেটিক মেশিনে এই তরল ঢেলে দিলে মেশিন (Mechine) নিজে থেকেই বাতাস তৈরি করা শুরু করে দেবে।
প্রতি কিলো বাতাসার থেকে আপনারা ১০ টাকা মত লাভ করতে পারবেন । অর্থাৎ 60 কিলো থেকে আপনারা ৬০০ টাকা লাভ করতে পারবেন ।আপনার উৎপাদন যত বাড়বে লাভের পরিমাণও তত বাড়তে থাকবে।
৪) কোচিং ব্যবসা:
কোনরকম বিনিয়োগ ছাড়াই করার মত আরেকটি ব্যবসা হল কোচিংয়ের ব্যবসা। ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের পড়াশোনার মধ্যে থেকেও কোচিং (Coaching Business)চালিয়ে যেতে পারেন নিজেদের হাত খরচের জন্য এবং স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য।
বর্তমানে বাবা-মায়েরা শিক্ষিত হোক বা পড়াশোনা না জানুক, সন্তানের পড়াশোনার ক্ষেত্রে তারা সবসময় সচেতন থাকেন। সন্তানকে স্কুলের পাশাপাশি আরো ভালোভাবে শেখানোর জন্য প্রত্যেক বাবা-মা চান তার সন্তান যেন ভালো কোথাও টিউশন পড়ে।এই জন্য বেশিরভাগ অভিভাবকেরাই সন্তানের পড়াশোনার জন্য কোচিং সেন্টারের উপর নির্ভর করে থাকেন।
কোচিং (Coaching Business)এ পড়ানোর এজন্য আপনাকে এমন একটি জায়গা বাছতে হবে, যে জায়গাটি ছাত্রছাত্রীদের বাড়ি এবং স্কুলের কাছাকাছি । তাহলে অধিকাংশ ছাত্রছাত্রীরা তাদের যাতায়াতের পথে কোচিং কমপ্লিট করে বাড়ি ফিরতে পারবে বা স্কুলে যেতে পারবে।
কোন জায়গায় শিক্ষকতা করার আগে প্রথমে সেই জায়গার শিক্ষা (Education) ব্যবস্থাকে ভালো করে বুঝে নেওয়া উচিত। আপনার ছাত্র-ছাত্রীরা যে স্কুলে পড়ে, সেখানে কি ধরনের পড়াশোনা হয় এবং ছাত্র-ছাত্রীদের কেমন ধরনের কোচিং লাগবে সেই বিষয়ে আপনাকে জ্ঞান রাখতে হবে।
কোচিং করতে গেলে একটু বড় ঘরের প্রয়োজন পড়ে। সে ক্ষেত্রে ঘরের পরিবেশে ভালো থাকবে এবং ছাত্রছাত্রীরা অনেকটা রিলাক্স ভাবে বসতে পারবে এবং তারা পড়া ভালো বুঝতে পারবে। আপনি বড় ঘরে যদি অল্প সংখ্যক ছাত্রছাত্রী নিয়েও পড়ানো শুরু করেন, তারপর ভবিষ্যতে যদি কখনো ছাত্রছাত্রী (Students)সংখ্যা বেড়ে যায় তাহলে আপনার কোন সমস্যার মধ্যে পড়তে হবে না।
আপনি কোচিংয়ের মাধ্যমে যদি ছাত্রছাত্রীদের অভিভাবকদের সহায়ক বেতনে পড়াতে পারেন, তাহলে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা বাড়বে। ছাত্র-ছাত্রীদের পরিবারের অবস্থা বুঝে বেতন নির্বাচন করা উচিত।
এমন সময়ে কোচিং এর সময় নির্বাচন করুন যে সময় ছাত্র-ছাত্রীদের আসতে কোন সমস্যা হবে না। দূরে বাড়ি, এমন ছাত্র ছাত্রীদের রাতে পড়তে যেতে অনেক সমস্যার মুখে পড়তে হয়। এজন্য স্কুল শুরুর আগে বা স্কুল ছুটির পরের সময় নির্বাচন করতে পারেন।
আপনি যে জায়গায় কোচিং সেন্টার খুলেছেন তার আশেপাশে কোচিং সেন্টারগুলিতে কিভাবে পড়ানো হচ্ছে এবং তারা কত টাকা বেতন দিচ্ছে সেই ব্যাপারে যদি আপনি সামান্য জ্ঞান রাখতে পারেন তাহলে আপনি সেই অনুযায়ী বেতন রাখতে পারবেন।
বর্তমানে বহু ছাত্র-ছাত্রী কোচিং সেন্টারে পড়িয়ে প্রত্যেক মাসে কয়েক হাজার টাকা পর্যন্ত উপার্জন করছেন।
কোচিং এর পাশাপাশি আপনি যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে পারেন এবং সেখানে আপনার পড়ানোর ধরন বা লাইভ ক্লাস দেখানোর ব্যবস্থা করতে পারেন, তাহলে অনলাইনের মাধ্যমেও আপনাদের অতিরিক্ত ইনকাম হবে। পাশাপাশি আপনার কোচিংয়ের অনলাইন প্রমোশনও হয়ে যাবে।
এছাড়া অনলাইন কোচিং (Coaching Business) এর মাধ্যমে আপনারা উপার্জন (Earning) করতে পারবেন। আপনার বাড়ির আশেপাশে এবং দূরদূরান্তে ছেলেমেয়েদের ও আপনি অনলাইনের মাধ্যমে পড়াতে পারবেন। আপনারা যে যে বিষয়ে দক্ষ, সেই বিষয়টি নিয়ে অনলাইনে পড়ানো শুরু করতে পারবেন । এই ব্যবসাতে আপনার মূলধন হিসেবে তেমন কিছুই লাগবে না। একটি ভাল এন্ড্রয়েড ডিভাইস বা কম্পিউটার ডিভাইস এবং ইন্টারনেট হলেই আপনি এগিয়ে যেতে পারবেন।
৫) বিউটি পার্লার:
বিউটি পার্লারের ব্যবসা করেও স্বাবলম্বী হওয়ার সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে এই সুযোগের পরিমাণ বেশি।
বর্তমানে প্রত্যেকেই চান সেজেগুজে থাকতে। এছাড়া যে কোনো রকম উৎসব অনুষ্ঠানে বিশেষ করে মেয়েরা সুন্দর মেকাপ করে যান। তাদের মেকআপ করিয়ে দেবার মাধ্যমে আপনারা প্রত্যেক মাসের কয়েক হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
আপনার নিজের বাড়িতে বা কোন দোকান ভাড়া নিয়ে আপনি বিউটি পার্লার খুলতে পারেন। বিউটি পার্লার খোলার আগে আপনাকে অবশ্যই আগে বিউটি পার্লারের কোর্স কমপ্লিট করতে হবে।
বিউটি পার্লারের ব্যবসায়ী শুরুর দিকে অল্প বিনিয়োগ করতেই হয়। বিভিন্ন রকম মেকআপ কিট কেনার জন্য খরচ করতে হবে আপনাকে। তবে পরবর্তীকালে আপনার এই টাকা দুটো তিনটে কাজের মধ্যেই উঠে আসবে।
বিউটি পার্লারের ব্যবসায়ী লোকসান বলতে কিছুই নেই। বরঞ্চ যত দিন যাবে, আপনার উপার্জনের পরিমাণ তত বাড়তে থাকবে। আপনার হাতের কাজ যদি খুব ভালো হয় তাহলে খুব শীঘ্রই আপনার নাম ছড়িয়ে পড়বে এবং আরও বেশি সংখ্যক গ্রাহক আপনার কাছে আসবে। তখন উপার্জন (Earning) হবে আগের থেকে অনেক গুণ বেশি।
বিউটি পার্লারের কাজের পাশাপাশি আপনারা আরো দুইভাবে উপার্জন করতে পারবেন।
আপনার বিউটি পার্লারের মেকআপ সামগ্রী বিক্রি করে উপার্জন করার সুযোগ রয়েছে। এছাড়া নবাগত মেয়েদের বিউটিশিয়ান কোর্স করিয়ে উপার্জন করতে পারবেন আপনি।
৬) ব্লগিং:
বাড়িতে বসেও উপার্জন করার অন্যতম একটি উপায় হলো ব্লগিং। বিভিন্ন সোশ্যাল প্লাটফর্ম এর লেখালেখির মাধ্যমে আপনারা উপার্জন (Earning) করতে পারবেন। ব্লগিংয়ের মাধ্যমে আপনারা প্রত্যেক মাসে ৫০০ থেকে ১০০০ ডলার পর্যন্ত উপার্জন করতে পারবেন
বিভিন্ন ব্লগ ওয়েবসাইটগুলিতে বা ফ্রিল্যান্সার ব্লগার হিসেবে লেখালেখি করতে পারেন আপনারা। অনলাইনে সার্চ করলে আপনারা অনেক বিশ্বাসযোগ্য ওয়েবসাইট পেয়ে যাবেন যেখানে লেখালেখির মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে।
এই কাজে আপনার খুব একটা বেশি সময় লাগবে না। দিনের মাত্র কয়েক ঘন্টা সময় ব্যয় করলেই আপনারা ব্লগিং এর লেখা সম্পূর্ন করে ফেলতে পারবেন।
এছাড়া অনলাইনে আরো বহু ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনারা আপনাদের লেখা বিক্রি করে উপার্জন করতে পারেন এটিও এক ধরনের ব্লগিং বলা চলে। এমন ধরনের ওয়েবসাইটগুলি জানার জন্য আপনাকে ইউটিউব এবং গুগল থেকে একটু রিসার্চ করে নিতে হবে বিশ্বাসযোগ্য ওয়েবসাইট গুলোর ব্যাপারে।
এই রইল মধ্যবিত্তদের জন্য উপার্জন করার ৬টি ব্যবসার আইডিয়া। আপনারা এই ব্যবসার আইডিয়াগুলি নিজেদের জীবনে প্রয়োগ করতে পারেন এবং শুরু করে দিতে পারেন নতুন ব্যবসা। প্রত্যেক মাসের শেষে আপনারা কয়েক হাজার টাকা পর্যন্ত উপার্জন করতে পারবেন।